এই দুহাজার তেইশে ‘গল্পের সময়’ এসে দাড়িয়েছে ঠিক সেই বিন্দুতে যা অতীত লগ্ন থেকে ভবিষ্যৎ অগ্রগমনের প্রাগ্রসর মুহূর্ত। কিছুটা পথ পেরিয়ে এসে এই একক কম্প্রমান দ্বীপের মতো মুহূর্তটিতে দাঁড়িয়ে প্রবহমান কালের অবিচ্ছিন্ন স্রোতকে যেন একবার বুঝে নেওয়া যায় হয়তবা।‘গল্পের সময়’-এর দীর্ঘপথ অতিক্রমেরর কোনো মহিমান্বিত অভিজ্ঞতা নেই। সে পেরিয়ে এসেছে মাত্র ছয়টি বছর। আর এই ছয় বছরের দিনপঞ্জীর পাতায় পাতায় যে সময় অতিক্রম করে চলেছি আমরা, যা আমাদের স্মৃতিতে তা এক গভীর ভয়াবহ চিরস্থায়ী ক্ষত হয়ে থাকবে। আলো অন্ধকারে হেঁটে যেতে যেতে বারবার ফিরে ফিরে আসবে এই সব দিন যাপনের সাদা কালো ছবি।
আড্ডাবাজ বাঙালির কৌলিন্যে আজ ভাঁটার টান। আন্তর্জাতিক স্পেস অ্যান্ড টাইম মাথায় রেখে ছুটছে সে। শপিং জোন থেকে স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ সার্ফিং থেকে রুফটপ ওয়াকিং – সবেতেই এখন স্বচ্ছন্দ বাঙালি। শুধু মাঝখান থেকে উধাও আড্ডা। ব্যস্ত বাঙালির এক চিলতে অবসরে উঁকি মেরে আমরা বলতে চাই – তুমিও গল্প বলো। গল্পের সময় হয়ে উঠতে চায় – গোটা বিশ্বের বাঙালির গল্পের উঠোন।
অনুভবী পাঠক, মরমী মনস্বী লেখক আর যাঁরা আমাদের সকল সময়ের ভাবনাসঙ্গী, আজ দুহাজার তেইশে ‘গল্পের সময়’-এর ৭ম বর্ষে এসে দাঁড়ানোর মুহূর্তে তাদের সকলকে আমাদের ভালবাসা অভিনন্দন।
‘গল্পের সময়’ গল্প ও সাহিত্য বিষয়ক লেখালিখির একটি প্ল্যাটফর্ম। তাতে ভবিষ্যতে লেখা পাঠানোর আমন্ত্রণ রইল। ‘গল্পের সময়’এর কথা প্রিয়জন,বন্ধুবান্ধব ও পরিচিত জনের কাছে পৌঁছে দিলে ভাল লাগবে।
Tags: গল্পের সময়, সম্পাদকমন্ডলী, সম্পাদকীয়
email:galpersamay@gmail.com
মতামত
আপনার মন্তব্য লিখুন
আপনার ইমেল গোপনীয় থাকবে।