– কি রে, পরীক্ষা কেমন হল? লকডাউনের এতদিন পর স্কুলে বসে পরীক্ষা দিলি — স্কুল ফেরত মেয়ের দিকে প্রশ্ন ছুঁড়লেন রুচিরা। – না, মা, অ্যাকচুয়েলি খুব প্রবলেম হচ্ছিল সবার। সবাই তো…অর্ধেক কথা থামিয়ে তার বাপির ঘরের দিকে তাকিয়ে ইশারায় মাকে কাছে ডেকে আদুরে গলায় জড়িয়ে নিচু স্বরে প্রশ্ন করল, – বাপি কোথায়? বাথরুমে? তারপর আরও […]
বাকিটা পড়ুন...[ গীতাঞ্জলি শ্রী হিন্দি ভাষার লেখক। তাঁর হাত ধরেই প্রথম আন্তর্জাতিক বুকার পুরস্কার এসেছে ভারতীয় সাহিত্যে। গীতাঞ্জলির হিন্দি উপন্যাস রেত সমাধি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন ডেইজ়ি রকওয়েল। ইংরেজি অনুবাদে সে উপন্যাসের নাম ‘ টুম্ব অব স্যান্ড’।গীতাঞ্জলি এবং ডেইজ়ি, দু’জনেই পুরস্কৃত হয়েছেন । ১৯৫৭ সালে উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরে জন্ম গীতাঞ্জলির। ১৯৯১ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম ছোটগল্পের বই […]
বাকিটা পড়ুন...বাঙলা নববর্ষ, সেটা মাথায় রেখেই ভাবনার খাত কাটা এখন। দেখা যাচ্ছে বাঙলা বছরের শেষপাতাটাই শুধু ক্যালেণ্ডারে টিঁকে আছে। এবার নতুন ক্যালেণ্ডার আসবে। নস্যাৎ হয়ে গেলো একটু একটু করে গোটা একটা বরষকাল। ইংরেজি মাপেই হোক বা বাঙলা মাপে, বিশেষ একটি সম্বৎসর,-যার বারোটি মাস ‘নেই’ হয়ে গেল যে। পড়ে গেল ১৪৩০ বঙ্গাব্দ। হালখাতা হবে, মিষ্টি খাওয়া, আগেকার […]
বাকিটা পড়ুন...আজকাল ইংরেজি নববর্ষ পালনের ঘটা তো ঘনঘটায় পরিণত হয়েছে। অথচ চৈত্র শেষের দিনটা কবে যাচ্ছে আর বৈশাখের প্রথম দিনটা কবে আসছে সেসব নিরুচ্চারই রয়ে যায়।বাংলা বর্ষবরণ বা বাংলা ভাষা নিয়ে পাগলামির জায়গা গুলো আজকাল নেহাৎই সংকুচিত হয়ে আসছে।সন্ধিক্ষণে দুম দাম বাজি ফাটিয়ে, উদ্দাম ডি জে-র ছন্দে মাতোয়ারা হয়ে বা শ্যাম্পেনের ফোয়ারা স্নাত হয়ে তো বাংলা […]
বাকিটা পড়ুন...গীতাঞ্জলি রায় সকাল থেকে ব্যস্ত। আজ রবীন্দ্রজয়ন্তী। দু’মাস ধরে কিশোর কিশোরীরা আন্তরিক প্রয়াসে রিহার্সাল দিয়ে আসছে। আজ সেই দিন, পঁচিশে বৈশাখ। শান্তিনিকেতনী ভাবধারায় সেজে উঠছে মঞ্চ।আজ সন্ধ্যায় হবে রবীন্দ্র স্মরণ। গীতাঞ্জলি শিক্ষালাভ করেছে শান্তিনিকেতনে, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। পাড়ার কিশোর কিশোরীদের নিয়ে গড়ে তুলেছে ‘কৈশোরিকী’, সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান। রবীন্দ্রসঙ্গীত, আবৃত্তি, নৃত্য পরিবেশন করবে কৈশোররিকীর সদস্যরা।অভিনীত হবে ‘ডাকঘর’ নাটকের […]
বাকিটা পড়ুন...।। ১ ।। শেষ গ্লাসটা পান করে মোবাইলটা হাতে নিয়ে উঠে এসে আবার গাড়িটা বার করলো অমিত।রাত তখন পৌনে একটা মতন হবে। মায়ানগরীর আলো-আঁধারি পেরিয়ে এসে হাইওয়ে ধরে ঘণ্টা দুয়েক চালিয়ে এনে গাড়িটা দাঁড় করাল শহরতলি থেকে বহু দূরে নির্জন,পরিত্যক্ত একটি রিসার্চ সেন্টারে। আজ পাঁচ বছর হয়ে গিয়েছে রূপকথা এই দুনিয়ায় আর নেই, আর এই […]
বাকিটা পড়ুন...সে’যাত্রায় সমরের খবরের কাগজের চাকরিটা যখন হয়ে গেছে শুনেছিলাম তখন কেন জানি না খুব অবাক হই নি। আদিদেবের কথা যে ফলে যাবে সেটা যেন আমার মন আগে থেকে-ই জানত। কিন্তু সমর যে আদিদেবের উপর এতটা কৃতজ্ঞ হয়ে পড়বে সেটা ভাবি নি। ওর চাকরি হওয়ার মাস দুয়েকের মধ্যে ছিল জন্মাষ্টমী, আর সেই উপলক্ষ্যে তার বাড়িতে বহুকাল […]
বাকিটা পড়ুন...পারমিতা আর সৈকতের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছিলো কিছুটা কাকতালীয় ভাবে। কলকাতা থেকে হাজার কিলোমিটার দূরে । ষাটের দশকের শেষদিকে আমি কর্মসূত্রে মাঝেমাঝে তদানীন্তন মধ্যপ্রদেশের বেলাডিলায় যেতাম সেখানকার আকরিক লোহার একটি বৃহৎ প্রকল্পে যুক্ত থাকার কারনে। তখনও ভিজাগাপত্তনম অর্থাৎ ভাইজ্যাগ থেকে কিরান্ডুল পর্যন্ত রেলপথ তৈরি হয়নি। সেখানে পৌছোবার একমাত্র উপায় ছিলো ভাইজ্যাগ থেকে বাসে কোরাপুট রেঞ্জ […]
বাকিটা পড়ুন...বাড়ি ফিরে এসে মনোরমা একটু চুপচাপই হয়ে গেল। সিনেমা দেখার পর ওরা সাধারণত আলোচনা করে। দুজনেই অল্পবিস্তর সিনেমা বোঝে। সিনেমাকে ওরা বই বলে না, বিশ্লেষণ করতে পারে, পন্ডিতদের মত নয় নিজেদের মত করেই। মেয়েদের আবেগ একটু বেশি হয়, মনোরমার ও তাই। কিন্তু অপরেশ একটু কাটাছেঁড়া করতে ভালবাসে। তাই মাঝে মাঝে তর্ক বিতর্কও হয়ে যায়। তা […]
বাকিটা পড়ুন...লস… ট্রেড…প্রফিট … লেবার… প্রোডাকশন… সারাদিন এত পরিশ্রম কার জন্য। হাফ সেঞ্চুরি করে ফেললে। বিয়ে করবে বলে তো মনে হয় না । দাম্পত্য সময় যে কি সেটা বুঝতেই চাইলে না । টাকার জন্য ছুটে কি হবে? আমার এই মধ্যবিত্ত প্রশ্ন শুনে পরীক্ষিত যেভাবে তাকিয়ে ছিল তাতে ছিল এক আশ্চর্য নির্লিপ্ত। মুখে কোন উত্তর ছিল না। […]
বাকিটা পড়ুন...পর্ব – ১ সেদিন একটা বিশ্রী ব্যাপার ঘটে গেল । এমনিতেই বাবার অসুস্থতা নিয়ে বাড়িতে একটা তিরতিরে চাপ সবসময়ই আছে তার ওপর ঘটনাটায় আমাদের সবার একদম দিশেহারা অবস্থা । বাবা দীর্ঘদিন অসুস্থ । বিছানায় প্রায় আট বছর শুয়ে আছেন । সেরিব্রাল অ্যাটাক হয়েছিল দুহাজার বারোতে । হাসপাতালে দিন পনেরো কাটিয়ে এসে আর উঠতে পারেননি । […]
বাকিটা পড়ুন...একটা উচাটন আজ কোথাও নড়তে দেয়নি, বাড়িতে বেঁধে রেখে দিয়েছে। লিভিং রুমের বাইরে বেরিয়ে, সকাল থেকে কতবার সে এসে দাঁড়িয়েছে ড্রয়িং স্পেসে! সেখান থেকে প্রতীক্ষাকাতর চোখ বাড়ির গেট ছাপিয়ে চলে গেছে রাস্তায়। সারাদিন অপেক্ষায় থেকেছে এক বা একাধিক ব্যক্তির আগমনের। শীতের বেলা শেষ হয়ে এল। ক্ষণস্থায়ী সন্ধ্যা পেরিয়ে নামছে রাত। কেউ কি আর আসবে না […]
বাকিটা পড়ুন...ঘন ঘন ঘড়ি দেখছেন প্রতাপবাবু। এখনও অফিসের গাড়িটা নিতে এলো না ! এরকম তো দেরি হয় না। জ্যামে আটকে পড়ল? বোঝা যাচ্ছে না ব্যাপারটা কী ? প্রতাপবাবু অফিসে ফোন করলেন। ফোন বেজেই চলেছে। ক্রিং… ক্রি… ক্রি….। আশ্চর্য! ফোন তোলার লোকও নেই? রাবিশ। প্রতাপবাবু ঠিক করলেন, আর নয়। ১১ টা বাজে। ট্যাক্সিতে যেতে হবে। আর দেরি […]
বাকিটা পড়ুন...ভোলা গিয়েছিল রায়না। প্রায় দুঘন্টা পরে বাড়ি ফিরে দেখে বৌ খুশি ঘরে নেই, পাশের বাড়ির বিশু আর বিশুর বৌ ওর বাড়িতে বসে আছে। ওদের কাছেই শুনল, সন্ধ্যেবেলা খুশি ঘাটে গিয়েছিল। ঘাটে সাপে কামড়েছে। ওর সঙ্গে ঘাটে গিয়েছিল তিলুর বৌ লক্ষ্মী। সেই চেঁচামেচি করে লোক জড়ো করেছে। তারপর লক্ষ্মী, তিলু, আর মহাদেব একটা টোটো ভাড়া করে […]
বাকিটা পড়ুন...ষাটের দশক তখন শেষের দিকে। কৈশোরের পরিধানগুলো স্কুলে রেখে এসেছি যত্ন করে । উচ্চ মাধ্যমিকের মার্কসীটটা ভাঁজ করে পকেটে নিয়ে সাইকেলে করে এক বন্ধুর সাথে কলেজে ভর্তি হতে গেলাম। সোনাদা একটু হেসে যত্ন করে মার্কসীটটা একটা বড় খামে ভরে দিয়ে বললেন, এটা তোমার পরে অনেক কাজে লাগবে। সাবধানে রেখো। আর একটা টাইপ করা এটেস্টেড কপি এখানে জমা দিয়ে যেও […]
বাকিটা পড়ুন...ক্রিং….ক্রিং… ক্রিং টেলিফোনটা বেজে উঠতেই মাথার কাছে রাখা টেলিফোনটা ঘুম জড়ানো চোখে হাতে নিয়ে বলে উঠলেন ডা. ধনঞ্জয় দত্ত… হ্যালো… কে বলছেন? ডাক্তারবাবু! আমি বিদ্যুৎ, রাজবাড়ির কেয়ার বলছি, এত রাতে আপনার ঘুমের বিঘ্ন ঘটানোর জন্যে আমি দুঃখিত। নিরূপায় হয়ে আপনাকে ফোন করছি। কেন কি হল? আমাদের রাজবাড়িতে কয়েকদিন আগে জমিদারবাবুর মেয়ের এক বান্ধবী এসেছিলেন নেদারল্যান্ড […]
বাকিটা পড়ুন...১ “মাআআআছ….মাআআআছ লাগবে…ভাল মাআআআছ…জ্যান্ত ইলিশ আছে, পাকা রুই আছে, কথা বলা কাতলা আছে….মাআআআছ লাগবে…মাআআআছ।” শহরাঞ্চলে কিছু কম…কিন্তু গ্রাম বাংলায় মনসা পুজোর প্রচলন খুবই। সেই উপলক্ষেই আজ বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিনের রান্নাপুজো। ভাদ্র মাসের অরন্ধন। বাড়ির সবাইকে নিয়ে সারা রাত ধরে নানারকম রান্না। পরদিন মা মনসাকে নিবেদন করে প্রসাদী খাওয়াদাওয়া। এর পর যা কিছু উৎসব, সবটাই […]
বাকিটা পড়ুন...একটা ভালো গল্পের জন্ম হয় কিন্তু তার মৃত্যু নেই,এমনটাই বিশ্বাস আমাদের। একটা ভালো গল্প একজন পাঠকের বুকের ভেতর বেঁচে থাকে চিরকাল। সেই পাঠকের হাত ধরেই তা পৌঁছে যায় পরবর্তী প্রজন্মের কাছে। এমনভাবেই তো হাজার বছর আগের গল্প আজও শুনে চলেছি আমরা। আমরা চাই একটা ভালো গল্প উন্মুক্ত হোক বহু পাঠকের কাছে। গভীর যত্নে, মমতায় প্রাণ […]
বাকিটা পড়ুন...।। ১ ।। গ্রেট ম্যাজেস্টিক সার্কাসে কারান্ডিকারের বাঘের খেলা দেখে বেরিয়ে ফিরতে ফিরতে ফেলুদা জটায়ুকে বলল- আপনার কি কলকাতায় ফেরার খুব তাড়া আছে? লালমোহনবাবু প্রায় অন্ধকার রাস্তায় খানাখন্দ বাঁচিয়ে হাঁটতে হাঁটতে তখন নিচুস্বরে ‘আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ায়’ গানটা গুনগুন করছিলেন। ফেলুদার প্রশ্নে […]
বাকিটা পড়ুন...আজকাল সব সময় লিখতে ভালো লাগেনা বৈভব সেনের।আগে লেখার আনন্দে লিখতেন। এখন যেন লেখাটাও ধরাবাঁধা কাজের পর্যায়ে চলে গেছে। সব সময় যন্ত্রের মতো কাজ করায় তাঁকে। অনেকে প্রশংসা করলেও, নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে মাঝে মাঝে সংশয় জাগে মনে! বৈভব লক্ষ্য করেছেন বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সকলেই প্রায় ধরাবাঁধা চাকরী, বাড়ি, ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স নিয়ে নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে […]
বাকিটা পড়ুন...বিয়ের বাজারে ময়ূখ মিত্রকে অবহেলা করবে এমন বুকের পাটা কোনো মেয়ের বাপেরই হবে না। কথাটা আলোকপর্ণা ভালোভাবেই জানেন। তাই দেখাশোনার সময় নিঃসংকোচে বলেই ফেললেন- আপনাদের মেয়ের আমাদের বাড়িতে কোন অসুবিধাই হবে না । ময়ূখ আমার একমাত্র ছেলে , দিশা বৌমা নয় মেয়ের মত থাকবে। ছেলে যদিও চাকরি নিয়ে খুব ব্যাস্ত , কত নামকরা এমএনসি ওদের ,তার […]
বাকিটা পড়ুন...এই দুহাজার বাইশে ‘গল্পের সময়’ এসে দাড়িয়েছে ঠিক সেই বিন্দুতে যা অতীত লগ্ন থেকে ভবিষ্যৎ অগ্রগমনের প্রাগ্রসর মুহূর্ত।কিছুটা পথ পেরিয়ে এসে এই একক কম্প্রমান দ্বীপের মতো মুহূর্তটিতে দাঁড়িয়ে প্রবহমান কালের অবিচ্ছিন্ন স্রোতকে যেন একবার বুঝে নেওয়া যায় হয়তবা।‘গল্পের সময়’-এর দীর্ঘপথ অতিক্রমেরর কোনো মহিমান্বিত অভিজ্ঞতা নেই।সে পেরিয়ে এসেছে মাত্র পাঁচটি বছর।আর এই পাঁচ বছরের দিনপঞ্জীর পাতায় […]
বাকিটা পড়ুন...‘যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই, পাইলেও পাইতে পার অমূল্য রতন’ – কবির এহেন অনুভবের সঙ্গে একমত নন এমন লেখক সম্ভবত নেই। কাহিনী বা কিস্সার খোঁজে কোথায় না কোথায় যেতে হয় তাঁকে। দেশভাগ হোক বা মুক্তিযুদ্ধ, দাঙ্গা হোক বা নদী ভাঙন – গল্পের পটভূমি হতে পারে সবই। সময়ের সঙ্গেই লেখার প্রয়োজনে নিষিদ্ধপল্লী থেকে নির্জন সমুদ্র […]
বাকিটা পড়ুন...বাংলার হাজার হাজার পত্র-পত্রিকার মত ‘গল্পের সময়’ও একটি লিট্ল ম্যাগাজিন। কাগজ ও কালিতে ছাপার বদলে এর বিচরণ অর্ন্তজালে,পার্থক্যটা এখানেই। অনান্য লিট্ল ম্যাগাজিনের মতই বেঁচে থাকতে,পথ চলার রসদ জোগাতে বিজ্ঞাপন গ্রহন করবে গল্পের সময়। তবে সচেতনভাবে লোক ঠকানো কোনও বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হবে না এই পত্রিকার পাতায়।
ভাল গল্পের ডালি নিয়ে অর্ন্তজালে ভেসে ভেসে বহু মানুষের কাছে পৌঁছোতে চায় ‘গল্পের সময়’। আমাদের সঙ্গী হয়ে আপনার প্রতিষ্ঠান, প্রকাশন সংস্থা, ব্যক্তিগত বই বা অন্য কোনও উদ্যোগের বিজ্ঞাপন অনেকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন আপনি। বাণিজ্যিক প্রকাশন সংস্থার মিনিট সেকেন্ডের টাইমফ্রেম বা স্কোয়ার-সেন্টিমিটারের চোখরাঙানি নেই। গোটা মাস/বছর ধরে ২৪X৭ লাইভ রাখুন আপনার বিজ্ঞাপন।
আকাশছোঁয়া মূল্য নয়, নামমাত্র খরচে বিজ্ঞাপন দেওয়ার সুযোগ থাকছে গল্পের সময়ে। বিজ্ঞাপন দিন সরাসরি ওয়েব লিঙ্ক অথবা তৈরি পেজ-এর মাধ্যমে। আরও বিস্তারিত জানতে চলে আসুন আমাদের বিজ্ঞাপনের পাতায়। প্রয়োজনে মেইল করুন galpersamay@gmail.com এ।
email:galpersamay@gmail.com
Twitter
Facebook
Google